শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০২০
কখনো হতাশ হবেন না
শুক্রবার, ৭ জুলাই, ২০১৭
বিসিএসের প্রথম ধাপটা যেভাবে শুরু করবেন
একটা সিক্রেট বলে দিই। খুব সম্ভবত বিসিএস প্রিলির জন্য সবচেয়ে বেশিসংখ্যক প্রশ্ন সলভ করেছে—পুরো বাংলাদেশে এ রকম ক্যান্ডিডেটের তালিকা করা হলে আমার নাম প্রথম পাঁচজনের মধ্যেই থাকার কথা। এ কথা কেন বললাম? আমি মনে করি, বিসিএস প্রিলিতে পাস করার জন্য ১০টি রেফারেন্স বই পড়ার চেয়ে এক সেট গাইড বা ডাইজেস্ট বা প্রশ্নব্যাংক পড়া বুদ্ধিমানের কাজ। বিসিএস পরীক্ষা জ্ঞানী হওয়ার পরীক্ষা নয়, মার্কস পাওয়ার পরীক্ষা!
আপনি অন্যদের সমান পরিশ্রম করবেন, কিন্তু অন্যরা যে সময়ে একটা অপ্রয়োজনীয় কিংবা কম প্রয়োজনীয় জিনিস পড়ে, সে সময়ে আপনি একটা প্রয়োজনীয় টপিক দুইবার রিভিশন দিতে পারবেন কিংবা পড়া হয়নি এ রকম একটা প্রয়োজনীয় বিষয় পড়ে ফেলতে পারবেন। হিসাব করে দেখুন, অন্যদের তুলনায় আপনার কাজের পড়া হচ্ছে অন্তত দ্বিগুণ!
যারা বিসিএস পরীক্ষা দেবেন, প্রস্তুতিপর্বে তাঁদের প্রথমেই পরিবর্তনটা আনতে হবে মাইন্ডসেটে। প্রস্তুতি নিচ্ছেন, অথচ সেটা ঠিকমতো কাজে লাগছে না। কেন? আপনার প্রস্তুতির ধরন ঠিক নেই। আপনি যা যা পারেন না, তা তা পারা দরকার কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করুন। যদি দরকার হয়, তবে সেসব কিছু কিভাবে পারতে হয়, সেটা নিয়ে ভাবুন। একটা কাগজে লিখে ফেলুন আপনার কোন কোন দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে হবে।
যারা বিসিএস ক্যাডার হতে পারে আর যারা পারে না, তাদের মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি নয়। তিন জায়গায় পার্থক্য আছে বলে মনে হয়।
এক. প্রস্তুতি নেওয়ার ধরনে।
দুই. পরীক্ষা দেওয়ার ধরনে।
তিন. ভাগ্যে।
আপনি তৃতীয়টায় বিশ্বাস করেন না? আচ্ছা ঠিক আছে, বিসিএস পরীক্ষা দিন, বিশ্বাস করতে বাধ্য হবেন।
যেকোনো পরীক্ষায় ভালো করার চারটি বুদ্ধি আছে : পরিশ্রম কী নিয়ে করব, পরিশ্রম কেন করব, পরিশ্রম কিভাবে করব এবং এই তিনটি জেনে-বুঝে কঠোর পরিশ্রম করা। বিসিএস দেশের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় ভালো করতে বুদ্ধিমত্তা কিংবা মেধার চেয়ে পরিশ্রমের মূল্য বহু গুণে বেশি। বুদ্ধিমত্তা বড়জোর আপনি কিভাবে ভালোভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেটা ঠিক করে দিতে পারে। কিন্তু আসল কাজটাই হলো পরিশ্রমের।
প্রতিটি পরীক্ষায়ই কিছু কিছু দিক থাকে, যেগুলো নিয়ে কেউ-ই আগে থেকে কিছু বলতে পারে না। ওই ব্যাপারগুলো যে যত সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করতে পারবে, তার সফল হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। আপনাকে কোনো বিষয়েই অনেক পণ্ডিত হতে হবে না। যেটা করতে হবে সেটা হলো, সব বিষয়েরই বিভিন্ন বেসিক ভালোভাবে জানতে হবে। এ ক্ষেত্রে যে যত বেশি জেনে নিতে পারবে, প্রতিযোগিতায় সে তত বেশি এগিয়ে থাকবে।
প্রতিদিনই পড়তে বসুন। দু-একদিন পড়া বাদ যেতে পারে, সেটাকে পরের দিন বেশি পড়ে পুষিয়ে নিন। বিসিএস পরীক্ষা মৌসুমি পড়ুয়াদের জন্য নয়। পড়ার সময় অবশ্যই অপ্রয়োজনীয় বিষয়গুলো বাদ দিয়ে পড়বেন। কোন কোন বিষয়গুলো অপ্রয়োজনীয়? এটা বোঝার জন্য অনেক অনেক বেশি করে প্রশ্নের ধরন নিয়ে পড়াশোনা করুন। বিসিএস পরীক্ষা বেশি জানার পরীক্ষা নয়; বরং যা দরকার তা জানার পরীক্ষা। সব কিছু পড়লে পণ্ডিত হবেন, বুঝেশুনে পড়লে ক্যাডার হবেন। পছন্দ আপনার!
প্রচুর প্রচুর প্রশ্ন পড়ুন। গাইড বইয়ে, প্রশ্নব্যাংকে, মডেল টেস্টের গাইডে, যেখানেই প্রশ্ন পান না কেন। দশম থেকে ৩৫তম বিসিএস, দুই-তিনটা জব সল্যুশন কিনে পিএসসির নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নগুলো (সম্ভব হলে, অন্তত ২৫০-৩০০ সেট) বুঝে বুঝে সলভ করে ফেলুন। দাগিয়ে দাগিয়ে রিভিশন দেবেন অন্তত দুই-তিনবার। চারটি নতুন রেফারেন্স বই পড়ার চেয়েও দুটি গাইড বই রিভিশন দেওয়া অনেক বেশি কাজের।
আপনার সক্ষমতা অনুযায়ী প্রতিদিন কত সময় পড়াশোনা করবেন, সেটা ঠিক করে নিন। আমি প্রতিদিন ১৫ ঘণ্টা পড়াশোনা করার সময় বেঁধে নিয়েছিলাম এবং যত দিন বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলাম, এই ১৫ ঘণ্টার নিয়মটি খুব স্ট্রিক্টলি ফলো করতাম। অসুস্থ হয়ে না পড়লে কমানো যাবে না—এটাই প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। এতে আমার যে লাভটি হয়েছে, শেষ মুহৃর্তের বাড়তি চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পেরেছি।
কোচিং সেন্টারের বিষয়ে আমার পরামর্শ হলো, কোচিং সেন্টারে যাওয়া যাবে যদি আপনি ওদের সব কথাকেই অন্ধভাবে বিশ্বাস না করেন। আপনাকেই ঠিক করতে হবে, আপনার কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়। গ্রুপ স্টাডি করা কতটুকু দরকার? এটা আপনার অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। আমার নিজের এই অভ্যাস ছিল না। প্রথমবারের বিসিএস হয় না? কে বলেছে? আমি প্রথমবারে ক্যাডার হয়েছি। এ রকম অসংখ্য নজির আছে। পদ্ধতিগতভাবে পড়াশোনা করে যান, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন, জয় আপনার হবেই হবে! এবার আসি বাংলার প্রস্তুতি প্রসঙ্গে।
কোথা থেকে পড়বেন?
ভাষা : আগের বিসিএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন+জব সলিউশন+নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বই+হায়াৎ মামুদের ভাষা-শিক্ষা+গাইড বই।
সাহিত্য : আগের বিসিএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন+জব সলিউশন+সৌমিত্র শেখরের সাহিত্য জিজ্ঞাসা+হুমায়ুন আজাদের লাল নীল দীপাবলি+মাহবুবুল আলমের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস+গাইড বই।
কিভাবে পড়বেন
নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র বইয়ের লেখক পরিচিতি অংশটি দেখে নিন। লাল-নীল দীপাবলি, জিজ্ঞাসা, মাহবুবুল আলমের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, বিগত বিসিএসের বাংলা সাহিত্যের প্রশ্নাবলি ভালোভাবে পড়ে নিন। মুখস্থ নয়, বারবার পড়ুন, এতে মনে থাকবে বেশি।
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, হায়াৎ মামুদের ‘ভাষা শিক্ষা’ থেকে সিলেবাসের টপিক ধরে ধরে অধ্যায়গুলো পড়ে নিন। ব্যাকরণের একেবারে কঠিন কাঠখোট্টা প্রশ্নগুলো কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই। সব কিছু পারার পরীক্ষা বিসিএস নয়। কঠিন প্রশ্নে কোনো বাড়তি মার্কস থাকে না, তাই একটি কঠিন প্রশ্ন শেখার জন্য অনেক বেশি সময় না দিয়ে ওই একই সময়ে ১০টি সহজ প্রশ্ন শিখুন।
আগের বিসিএস প্রিলিমিনারি আর লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন স্টাডি করে কোন ধরনের প্রশ্ন আসে, কোন ধরনের প্রশ্ন আসে না, সে সম্পর্কে ভালো ধারণা নিন। খুবই ভালো হয়, যদি সাহিত্য অংশটি পড়ার সময় লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলা যায়। কারণ এর জন্য বাড়তি কোনো কষ্ট করতে হবে না। পরীক্ষার হলে কিছু প্রশ্নের উত্তর কিছুতেই পারবেন না—এটা মাথায় রেখে সাহিত্য অংশের প্রস্তুতি নিন, দেখবেন পরীক্ষা ভালো হয়েছে। আগামী পর্বে আরো একটি বিষয় নিয়ে হাজির হব। সে পর্যন্ত পড়তে থাকুন। গুড লাক!
শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
ছাত্রজীবনে ’ফেইল’ মানে কি সব শেষ ?
শিরোনামে করা প্রশ্নটার সবচেয়ে সহজ উত্তর হচ্ছে ‘না’ এবং এই উত্তরটা দেয়া যতটা সহজ, কোনো কিছুতে ফেইল করার পর এই সহজ উত্তরটা মেনে নেয়া তার চেয়েও অনেক বেশি কঠিন। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, কোথাও ব্যর্থ হওয়ার পর এরকম সান্ত্বনামূলক বাণী যদিও বা কোনো কাজে লাগে না কিন্তু আদতেই ছাত্রজীবনে একবার দুইবার ফেইলুরের সম্মুখীন হওয়া যেমন ধর, কোনো পরীক্ষায় পাশ মার্ক তুলতে না পারা, কোনো ক্লাসে প্রমোশোন না পাওয়া কিংবা পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে না পারা কিন্তু আপাতদৃষ্টিতে অনেক বড় ব্যর্থতা মনে হলেও তোমার জীবনে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব ফেলবে না। হঠাৎ করে নিজের চোখের সামনে নিজের ব্যর্থতাকে দেখলে যেহেতু সান্ত্বনা সেই আঘাতকে প্রশমিত করতে পারে না তাই আমি সান্ত্বনা দিব না বরং ব্যর্থতাকে কাটিয়ে ওঠার জন্য তোমার যে পাঁচটি জিনিস করা উচিৎ হবে ‘না’ তা-ই বলব।
১। কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না।
২। সফল হবার আগ পর্যন্ত ব্যর্থতার গল্প কাউকে বলবে না।
৩।“আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না”এমন চিন্তা মাথায়ও আনবে না।
৫।নিজের উপর রাগ করে তা অন্যের কিংবা নিজের উপর ঝাড়বে
না।
সদা ভয় সদা লাজ
সংশয়ে সংকল্প সদা টলে,-
পাছে লোকে কিছু বলে।
শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৬
বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৬
শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৬
স্বপ্ন জয়ের কথা
স্বপ্ন জয়ের কথা
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই অফুরন্ত সম্ভাবনা নিয়ে জম্ম গ্রহন করে। মানুষের শারীরিক শক্তিই বড় না। মনের শক্তিই সবচেয়ে বড়। প্রতিটি মানুষের কল্পনায় থাকে নিজেকে কিভাবে উজ্জবিত করবে। আর মানুষের আত্নবিশ্বাসই মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আর একবার সফল হলে এ সাফল্যই তাকে আরও সাফল্য এনে দেয়। আর বিশ্বাসের বলে অসম্ভবও সম্ভব হয়। মানুষ যখন বিশ্বাস করল যে পারা যায় তখন রেকর্ড ভাঙ্গার স্থাপন হিড়িক পড়ে যায়। আত্নবিশ্বাস হল এমন এক বস্তু যা প্রত্যেকের মধ্যেই আছে। কারও ভেতর সুপ্ত হয়ে আছে আবার কারো মধ্যে তা টগবগ করে ফুটছে। অনেকের মধ্যে আত্নবিশ্বাস তত প্রবল থাকে না। তাদের কে আত্নবিশ্বাস জাগিয়ে দিলে তারা পৃথিবীতে েইতিহাস স্থাপন করতে পারে। পৃথিবীতে অনেক মানুষকে দেখলে বলা হয়ে ছিল তাদের দিয়ে কোন কাজ হবে না। যেমন:- উইন্সটন ও আইনস্টানকে দেখে তার শিক্ষকরা বলে ছিলেন এদের দিয়ে কিছুই হবে না। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ধনী বিল গেটস্ যখন কলেজ ড্রপ আউট করেছিলেন তখন তার শিক্ষকেরা ভেবেছিল ছেলেটা গোল্লায় গেল। পরবর্তীতে তারা তাদের আত্নবিশ্বাসের বলেই সফল হয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন, নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলনা। লালন তো বুঝলইনা স্কুল কি? আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষনা করে পি.এইচ.ডি ডিগ্রী অর্জন করছে। স্টিভ জবস প্রতি রবিবার ভাল খাবারের অাশায় সাত মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন। বাংলাদেশের ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড.আতিউর রহমান বাজার থেকে চাঁদা তুলে পড়া লেখা করেছেন এবং তাদের গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন। কোনো কিছুই কানো উন্নতির পিছনে বাঁধা হতে পারে না। তবে যদি কোন কিছুই বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় তাহলে তার ভিতরে থাকা নিজের ভয়। আর যে এই ভয়কে জয় করতে পারে অার সে হয় বিজয়ী। ভারতের কিং খান নামে খ্যাত শারুখ খান বলেছেন, সফলতা আমাকে জুগিয়েছে আত্নবিশ্বাস আর বিফলতা ব্যর্থতা আমাকে এনে দিয়েছে প্রেরণা এগিয়ে যাওয়ার পথ। যাতে করে এই পৃথিবীটাকে অবলোকন করতে পারি। সবকিছুই যখন মনে হবে শেষ হয়ে গেছে, তখন শূণ্য থেকে শুরু করবে, আর আত্নবিশ্বাসকে চাঙ্গা করে নিবে, তখন দেখবে জীবনের প্রতিটি দর্শণ। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন বলেছেন আমার সকল আবিস্কারের কারণ আমার মেধা বা প্রতিভা নয়,বহু বছরের কষ্টার্জিত প্ররিশ্রম নিরবিচ্ছিন্ন সাধনা। এসবের ফলেই অামি আমার জীবনকে সার্থক করেছি। যা যখন আমার সামনে এসেছে এবং যখন আমার মনে যখন কোন ভাবনা উদয় হয়েছে তারই শুধু মীমাংসা আমি বছরের পর বছর ব্যস্ত থাকতাম। সম্পূর্ন অজানা অস্পষ্টতা থেকেই ধীরে ধীরে আমি স্পষ্টতার ভেতর উপস্তি হয়েছি। মহান বিজ্ঞানী নিউটন আবার শেষ জীবনে বলেছেন জ্ঞান সমুদ্রের বেলা ভূমিতে দাঁড়িয়ে কেবল ধূলা বালি নাড়াচাড়া করেছি। অন্তত সমুদ্রে নেমে কিছুই দেখা হয়নি। তাহলে মেধা বা প্রতিভা কি? ভলতেয়ার বলেছেন, মেধা বা প্রতিভা বলে কিছু নেই। পরিশ্রম কর, সাধনা কর, প্রতিভাকে গ্রাহ্য করতে পারবে। বালক নজরুল যখন আসানসোলের রুটির দোকোনে ময়দা মাখতেন তখন কি কেউ জানত এই বালক কোন একদিন বাংলাদেশ নামের একটি দেশের জাতীয় কবির মর্যাদা পাবেন। জগৎ সংসারে সত্যিকার অর্থে প্রতিভা বা মেধা বলতে কিছু্ই নেই। যা আছে সেটা পরিশ্রম আর একনিষ্ট সাধনা। ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আব্দুল কালাম বলেছেন, ‘‘স্বপ্ন সেটা নয় যে তুমি ঘুমিয়ে দেখো, স্বপ্ন সেটা যে তোমায় ঘুমোতে দেয়না।’’ যারা মন দিয়ে কাজ করতে পারেনা, তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে তিক্ততার উদ্ভবঘটায়। জীবন একটি কঠিন খেলা। ব্যক্তি হিসেবে মৌলিক অধিকার ধরে রাখার মাধ্যমেই সেখানে সবাই জয়ী হতে পারবে। ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস থাকতে হবে। অপরিচিত পথে চলার সাহস থাকতে হবে এবং সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। তাই বলতে হয়, বুদ্ধিমান মানুষের কাছে প্রতিটি দিনই নতুন জীবন। সেই মানুষই সবার চেয়ে সুখী যিনি আজকের দিনকে নিজের বলতে পারেন। আগামী কালের জন্য দুশ্চিন্তা করো না। ভবিষ্যৎতের জন্য তৈরী হওয়ার সর্বোৎকৃষ্ট পথ হল সমস্ত বুদ্ধি, ক্ষমতা আর আগ্রহ দিয়ে আজকের কাজ করে যাওয়া। অতীতকে নিয়ে কোন দুঃখ নয় ভবিষ্যৎ নিয়ে কোন আতঙ্ক নয় । আজকের দিনেই সবকিছু এতে রয়েছে জীবনের পরিপূর্নতা। কারণ গতকাল শুধু স্বপ্নময় আর আগামীকাল সেইতো কল্পনা, শুধু আজকের মধ্যে রয়েছে বেঁচে থাকার আনন্দ। আজ ভালভাবে বেঁচে থাকলে গতকাল সুখ স্বপ্নময় হয়ে উঠবে। আর আগামীকাল হবে আশায় ভরপুর। তাই আজকের দিনকে সান্দেহে গ্রহণ কর। যা ঘটে গেছে তাকে মেনে নাও। কারণ যা ঘটে গেছে তাকে মেনে নিলেই তবে দূভাগ্য অতিক্রম করা যায়।মোঃ সোহেল আহমে্দ
সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫
Composition for JSC, SSC, HSC and Degree or Honours
Wonder of Modern Science
Science has changed the face of the world. It has also revolutionized the life of man. Man can now live a longer and more comfortable life because of the progress of science. Man has conquered Nature with the help of science.The wonders of Science have contributed to the comforts and pleasures of man. Man can be comfortable anywhere on the surface of the earth. Air- conditioning can keep him cool at the Equator. Central heating makes it possible for him to keep warm at the Poles. He has become independent of the climate. Labour- saving gadgets have lightened the burden of house work for the housewife. Science has also added to our pleasure. We can turn on the radio or TV and entertain ourselves at home. If we wish for outdoor entertainment we can go and see a film or do a variety of other things.
Electricity is one of the wonders of Science. Without it we would not have had electric lights, fans, refrigerators and all the labour-saving devices in the home. We also have wonderful means of travel. Cars and buses are very common. Electric trains carry us across the land with great speed. Jet planes go like a flash across the sky. In no time, we can be in another continent. Thus speedy travel is possible only on account of the wonders of science. Electricity also enables us to use elevators and escalators that save us the trouble of going up and down flights of stairs.
Science has also provided us with spectacles and contact lenses artificial limbs, fountain pens, type-writers and mechanical brains or computers, aren’t all these the wonders of science ?
It is a wonder that science has conquered deadly diseases, made man healthier and lengthened the span of human life. There is now a cure for practically every fatal disease that used to take a heavy toll of human life in the past. Not only this still more wonderful is the fact that worn out organs like the human heart and kidneys can be replaced by transplants.
With the help of science, man has even reached the moon. Soon he will be visiting other planets too. There is no limit to the wonders of science. Scientists are coming out with new inventions and wonders every now and then.
The atom bomb and nuclear weapons are also wonders of science. As these can cause much destruction, it would be better for men to make constructive use of the wonders of science.
Computer
A computer is an electronic device. It is one of the gifts of modern science. A computer can take input from the user and process this input data and if need. It follows the instructions unit in which we input. It takes input through keyboard, mouse etc and then it process the input data and give output on display screen and store data if need.Computer was not invented overnight. It took long time and hard labor to invent computer. A British professor named Charles Babeg invented this machine.
There are three parts in a computer. They are 1. central processing unit 2. Input 3. and output. The central processing unit is the brain of the computer. The input part receives signals and output part gives the result.
Computers are of two kinds- the analogue and the digital. An analogue computer can solve the different problems of mathematics within a short time. A digital computer can do varieties of thing. Now a days a computer means a digital computer.
We use it in every sphere of our life. Now people can get access to many libraries, books, journals and various kinds of information in a minute through a computer. We can not suffer from any communication gap or loneliness, if we have a computer. We use internet through computers for sending mails, keep in touch with friends and family members through various kinds of blogs and social sites such as twitter or Facebook Thus computer is very important in the present world. Rather, it is a need like a pen or pencil for a student in a school or classroom.
It has lessened our work loads, saved time and energy. It has made our life easy and comfortable. It is a part and parcel of our life.
Unemployment problem in Banglades
Introduction: Unemployment means the state of being without any work both for the educated and the uneducated for earning one’s livehood.This problem has become a great concern all over the world.But nowhere in the world this problem is so acute as in Bangladesh.Thousands of people in our country are without any job.At present the toughest task for any young man is to manage a job.It is tedious and sometimes humiliating.A person has to run year after year from office to office to find out a job.Hundreds of candidates swarm over a single post.The bad effect of unemployment is not only confined to the economic field but also destroys the sense of moral valus for want of employment.Many young people become frustrated.They have to lead a vagabond life.They have to idle away their time.Life becomes a curse and burden to them.When there is no dim ray of hope,they resort to commit different types of crimes like hijacking,plundering,robbery,murder,terrorism,drug addicting etc.
Causes of unemployment: There are many reasons behind unemployment problem.
Population growth: Our country is over populated.The rapid growth of population is the main reason of unemployment problem.Job facilities are very small in proportion to the growth of propagation.And this increasing number of population outpaces all development of the country.
Industrial backwardness: Our county is industrially very much backward.In fact the development in this field is very slow.Cottage industries have almost decayed.The few mills,factories and industries that we have can only absorb a limited number of people.
Limited cultivable land: Most of the people of our country depend on agriculture.But our cultivable land is very limited.So,it can not engage a huge number of people.Moreover,this profession is seasonal.So,the farmers have to sit idle for a few months a year.
Faulty education system: Our present system of education in stead of giving any solution,creates educated unemployed youngmen.In out educational system there is no much scope of giving vocational training and technical education to a student.So after taking the highest degree even from the gighest seat of learning,they remain unemployment.
Attitude of our educated young men: Our educated youngmen generally think it to be disgraceful to do any manual work.They prefer service to any kind of business.This false sense of dignity and prestige is one of the reasons of their being unemployment.
Solution: In order to eradicate this problem we have to mobilize all our energies to this great purpose without wasting time.The most essential measure is the industrialization of our country.A large number of mills,factories and industries should be set up where many of our unemployed youths will get the opportunity to work.
A great change should be brought our education system.More importance should be given on professional,vocational and technical education.This will make an opening to work in different industrial sectors both home and abroad.
The educated youth should change their attitude to life.They must learn to choose independent career.They can work in agriculture field,cultivate fish,grow vegetables.They can start small business.In fact self employment is a possible solution to this great problem.
Steps should be taken to set up co-operative farming,cottage industries and open new system of public work in the rural areas to create job for the village people.
Bangladesh earns a handsome amount of foreign currencies by exporting manpower.This has solved this problem to a little extent.If proper measure is taken,their number can easily be increased.But no attempt will bear any fruit unless effective measures are taken to keep the population growth under control.
Conclusion: Unemployment is a great curse to a nation.We can not expect the development of our country leaving its millions of people unemployed to survive as a boastful nation.We should make all out efforts to get rid of this curse.
Population Problem of Bangladesh
Population is an unbearable burden for Bangladesh. Bangladesh happens to be the most densely populated country in the world. In an area as small as 555981 square miles, Bangladesh has a population of over 130 million. About 1500-1600 people live in one square mile. Every year more than two million people are being added to our population. The problem is now out of control. It has reached the position of explosion.Although the population of a country is an asset, it becomes a problem when the country cannot afford to provide its people with the basic necessaries of life.
The area of Bangladesh is too small to support its vast population. As a result over-population creates a lot of critical problems involving communication, education, employment, housing, health, medical treatment, environment etc. All these problems eventually lead to a general problem named poverty. Hence, it could be safely said that the poverty of our country is largely an aftermath of its population problem.
We all should come forward to control it. The government of Bangladesh has already taken a number of steps regarding the issue. In order to overcome this problem, we may follow the following rules. Each family must not have more than two children. Then each family will be planned. Each family should be made aware of the gravity of the problem.
To check the growth of population, highest importance should be attached to education of the masses. If the entire population is educated, a sense of national awareness is sure to develop among the people.
We can send more of manpower to foreign countries. It would serve two purposes: first it would lessen the huge weight of the population; second it would help the country earn more foreign currency.
Although population is considered one of the greatest problems of Bangladesh, it cannot be solved by the government alone. All the people have to be firmly committed to birth control and grow more food at the same time. No improvement is possible unless this problem is solved. We, therefore, place significant emphasis upon the solution to this problem afflicting the whole nation.
Value of Time
Human life is very short. But they have many things to do. Time flies on quickly like an arrow. So it is said that time and tide wait for none. In fact the importance of time cannot be valued in money. Human life is short, but he has to do much and go a long way within this short span of life.Life is nothing but the sum-total of moments. Every moment is very precious. Success in life depends on the best use of time. We do not generally use time properly. So we cannot reach the pinnacle of success. We must remember that success in life largely depends on the proper use of time. Time once lost can never be regained. If time goes away, it never returns. So we must make the best use of our time. We must not put off any work for tomorrow. Our work will never be done if we don’t do it timely. A man who does his work in time is crowned with success. Idle brain is the devil’s workshop. Idle persons who kill time in vain are a burden on society. They lead an unhappy life and suffer in the long run.
Everyone should use time in a proper way to succeed in life. To waste time is a crime. Those who waste time and indulge in idleness cannot succeed in life. An idle man sits idle instead of doing anything useful. He cannot earn even his livelihood. He passes his days in want and depends on others like a parasite. He is a burden for society and everybody hates him.
Wasting time is a sin. If time is wasted it will be the cause of our misery and ruin.
There should be time for reading, for office work, for physical exercise, for recreation and for prayer. This means we should do everything when it is time to do. Time is more valuable than health and wealth. We can get back lost health and lost wealth but we cannot get back the lost time. The value of time can be realized only when it is properly utilized.
We are the supreme creation of Allah. So we have to carry on a mission and should do things timely to reach our goals. The most prosperous nations are those who don’t waste any time. We should take lessons from them both for ourselves and for our nation.
Rivers of Bangladesh
Introduction: Bangladesh is a land of rivers.The health,wealth and happiness of Bangladesh depend on her rivers.There are many big and small rivers.The Padma,the Meghna,the Jamuna are the big and wide rivers.The Buriganga,the Sitalakshya,the Dhaleswari,the Teesta,the Madhumati,the Gumati and the Karnafuli are small rivers.Most of the rivers of our country from the Himalayas and fall into the Bay of Bengal.
Importance to our agriculture: The rivers are the source of our wealth.Bangladesh is an agriculture country.The prosperity of agriculture depends on the rivers.These rivers have made the soil fertile.So rice,jute,tea and others crops grow in plenty here.
Source of fish: Our rivers abound with fish.Fish is an important wealth.Our fishermen catch a huge quantity of fish and export to foreign countries.Thus they earn a lot of foreign exchange.Fish is our main item of food.
Important channels of communication: The rivers of our country are the main ways of communication.Boats,launches and steamers move on these rivers in all seasons.Men and goods are carried from one town to another,from one part to another.All these are possible only for river communication.
Importance in the fields of Trade,Commerce and Industries: Most of the cities,towns,industries,hats,bazaars,trade-centres are on the bank of rivers.The products of mills,factories and industries are easily carried to different places through rivers.Raw materials from far and near can be carried easily to our industries.Thus our rivers help in commerce,trade and industry.
Source of power and electricity: Some of our rivers are source of energy.This energy helps our industries.Some of the rivers are used to produce electricity.Goalpara and Karnafuli hydro-electric projects are used to solve electricity problem.
Influence of rivers on the people: The rivers have a great influence on the people of our country.We love the rivers,its water and music.The rivers have made us emotional and sentimental.Much of our joys and happiness depend on rivers.
Influence of art and literature: The rivers have influenced many of our writers and poets.Many rivers have found expressions in the writings of Rabindgranath tagore,Kazi Nazrul Islam,Michael Modhusudhan and Jasimuddin.Some of the Bengali novels have been named after our rivers : Padma Nadir Manjhi and Padma Promatha.Our artists and painters like Jainul Abedin have been much influenced by our rivers.Shari,Bhatiali and Murshidi are the expressions of our village people’s love for rivers.
Demerits: Sometimes the rivers cause great damage to our life and property.In the rainy season the rivers overflow their banks and cause flood.People suffer untold sufferings.
Conclusion: In spite of the little harm,the river are useful to us in many ways.They are the source of our wealth,health and happiness.
Duties of a Student Or, Students and Social Service
Students are the greatest force of a nation. They are the future leaders of a country. They can build or destroy a nation. Hence, they play a vital role in a society as well as in a country.Primary duty: the primary duty of students is to acquire knowledge. They should also try heart and soul to make themselves worthy citizens. For this, they should use most of their time in education. Then they should pay attention to the welfare of the society.
Service to illiterate people: the most important duty of student lies in removing illiteracy among the people. Students can do this duty during there holidays. They can go to villages and make people aware of the importance of education. That can set up night schools for this purpose.
Service to common people: student’s can help the common people in different ways. They can help the farmers by telling them of the need for scientific methods of cultivation. They can also help the people by telling them of the importance of birth-control.
Service in national health: students can do a lute for national health. In this case, female student’s role is very important. They can teach illiterate women folk how to bring up theist children and the care of their health. Besides, all students in general can teach ordinary people how to keep the environment free and clean.
Service in time of natural calamity: students can help the suffering people during calamities. Through the red cross society, they can work for all the distressed of the world.
Conclusion: the students have much rot do for the society. Through social service, they can enrich their minds and serve the people. The students can loophole the image of the nation through their social service.
Discipline
The word discipline is derived from a Latin word ‘discipulus’. ‘Discipulus’ means that a disciple obeys the orders of his master without any question. So discipline is a moral quality. Discipline means obedience to law and order. It is necessary to obey the rules of discipline because human progress depends on it.Men live in a society. He cannot do whatever he likes. So he has to obey some rules and regulations. If everybody violates the rules of discipline, the society will get chaotic. So discipline has a great value in every sphere of our life. It is essential for happiness and progress.
Discipline may be classified into three types. They are personal discipline, public discipline, and religious discipline. Personal discipline is formulated by the person himself. Public discipline is imposed by the state and law. And religious discipline is regulated by the religion one follows.
Everyone in the army is to lead a strictly disciplined life. If the soldier does not obey orders or if the General does not obey instructions, the army becomes at once a mere rabble. Difficulties or dangers cannot divert a soldier from carrying out the orders of his commanders.
Discipline is strictly maintained in games and sports. A player has to obey the decisions of the referee or umpire and the captain of the team. A disciplined team always wins over an undisciplined team.
In every house there is a sort of government. All the members obey and respect the head of the family. And the head leads the family in a disciplined way. A disciplined family leads a healthier and happier life.
A student has to obey the rules of the institute. He has to carry out the order or advice of his superiors, show respect to his teachers. The teachers and the staff also obey the rules of the institute.
An office cannot run smoothly if the juniors do not obey the orders of the seniors. Discipline is essential for the growth and development of all the social, political or economic organizations. The society and the state depend upon the disciplined conduct of their members. Discipline is found even in the society of the lower animals.
Discipline has a great importance at every sphere of life. It ensures safety, peace, progress and happiness to all.
The achievements of our civilization are the rewards of discipline. Discipline makes a man real and pure one. Thus nothing can go on smoothly without discipline. There can be no progress and no stability of a society or a state without discipline.
Life in modern time has become complicated. So the necessities of discipline have become greater now. Again life without discipline means a life full of chaos. So we should lead our lives in a disciplined manner.